v
ফোঁড়া বা ব্রন একান্তই
বসিয়ে দিতে চাইলে গম, যব ও মুগ সিদ্ধ করে পিষে প্রলেপ দিলে তা বসে যায়।
v
ফোঁড়া বা ব্রন প্রথমাবস্থায়
ইন্দ্রযব চালুনি পানিতে পিষে কিংবা গোল মরিচ পিষে অথবা ঘুটের ছাইয়ের প্রলেপ দিবে। এতে
করে ব্রন বসে যায়।
v
চিরতা, নিম ছাল,
যষ্টি মধু, মুতা, পলতা, বাসক ছাল, ক্ষেত পাপড়া, বেনার মূল, ত্রিফলা, ইন্দ্রযব এসবের
কাথ বা পাচন পান করলে ব্রনের জ্বালা ও দাগ প্রশমিত হয়।
v
ফোঁড়ায় শজিনা মূলের
ছাল বেটে প্রলেপ দিলে উপকার পাওয়া যায়।
v
তোকমা পানিতে ভিজিয়ে
ফোঁড়ার মুখের চার পার্শ্বে লাগিয়ে দিলে শীঘ্রিই ফোঁড়া পেকে যায়।
v
ফোঁড়ার মুখ বাকি
রেখে চতুর্দিকে মনা পাতা ছেঁচে লাগিয়ে দিলে মধ্যকার শক্ত পূঁজ পানি হয়ে বের হয়ে আসে।
v
দশমূল বেটে গাব্য ঘি সহ আগুনে গরম করে প্রলেপ দিবে। এতে ফোঁড়া বসে যায়।
v
আম পাতা, নিম পাতা,
কৃষ্ণ কলির মূল বা পাতা বেটে ঘিয়ের সাথে মিশিয়ে প্রলেপ দিবে।
v
ছোট গোয়ালের পাতা
পিষে প্রলেপ দিলে ব্রন, ফোঁড়া পেকে আপনা আপনি পূজ বের হয়ে যায়।
v
কবুতরের মল যদি ফোঁড়ার
চারপাসে লাগিয়ে দেওয়া যায় তবে ফোড়া পাকার মত হলে পেকে বসে যায় আবার বসার মত হলে তা
বসে যায়।
v
ফোঁড়ার মুখে যদি
পেঁপেঁর আঠা লাগানো যায় তবে সেখান দিয়ে ফোড়ার মুখ হয়ে ফোঁড়া পেকে ফেটে যায়।।
v
গুলঞ্চ, পলতা, চিরতা,
বাসক ছাল, নিম ছাল, ক্ষেত পাপড়া, খাদির কাষ্ঠ, মুতা এসবের পাচন করে পান করলে ব্রন ঘটিত
জ্বর সত্তর আরাগ্য হয়।
v
করস্ত, ভেলা, দন্তি,
চিতামূল, কবরীমূল এবং কবুতর, কাক বা শকুনের মল এগুলো ফোঁড়া বা ব্রনে লাগালে তা ফেটে
পূজ রস সমস্ত বের হয়ে যায়।
v
শন বীজ, মূলা বীজ,
মসিনা, শজিনা বীজ, তিল, সরিষা, যব, গম ইত্যাদি দ্রব্যের পুলটিন করে দিলে ফোঁড়া বা ব্রন
পেকে উঠে।
v
সাপের খোলস আগুনে
পুরে সরিষার তেলে মিশিয়ে প্রলেপ দিলে ফোঁড়া বা ব্রন পেকে বের হয়ে যায়।
v
গরুর দাঁত পানিতে
ঘষে বিন্দুমাত্র ফোঁড়া বা ব্রনে লাগালে কঠিন ফোঁড়া বা ব্রন হলেও ফেটে যাবে।।